সামাজিক সংগঠনের শুভেচ্ছা বক্তব্য
প্রিয় পাঠক,আপনি যদি কখনো কোনও সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেওয়ার দায়িত্ব পান, তবে নিশ্চয়ই একটাই প্রশ্ন মাথায় ঘোরে, কীভাবে […]
প্রিয় পাঠক,আপনি যদি কখনো কোনও সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেওয়ার দায়িত্ব পান, তবে নিশ্চয়ই একটাই প্রশ্ন মাথায় ঘোরে, কীভাবে […]
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিমপ্রিয় সদস্যবৃন্দ, সম্মানিত অতিথিগণ ও উপস্থিত সুধী,আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ। আমি [আপনার নাম], সভাপতি, [সংগঠনের নাম]। আজকের এই
লিখেছেন: মো. রাকিবুল হাসানসাধারণ সম্পাদক, “সহযোগ” সামাজিক সংগঠন “আমি বিশ্বাস করি, সমাজ গঠনের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার হলো ভালো মানুষ। আর
শুরুতেই বলি, কেন শুভেচ্ছা বক্তব্য এতটা গুরুত্বপূর্ণ? চলুন একটু ভাবি—শেষ কবে কেউ আপনাকে আন্তরিকভাবে বলেছিল, “তোমাকে নিয়ে আমরা গর্বিত!” কিংবা
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হলো মিলনমেলা, যেখানে শিল্প, সংগীত, নৃত্য ও সাহিত্যের মেলবন্ধনে একত্রিত হয় সবাই। একজন উপস্থাপক হিসেবে আপনার বক্তব্যই এই
“প্রিয় শিক্ষার্থীরা, আজকের এই সংবর্ধনা তোমাদের পরিশ্রম, অধ্যবসায় ও স্বপ্নের স্বীকৃতি। শিক্ষক হিসেবে আমি গর্বিত, কারণ তোমাদের মধ্যে আমি আগামীর
আসসালামু আলাইকুম।একটা মুহূর্ত কল্পনা করুন। আপনি দাঁড়িয়ে আছেন মঞ্চে সামনে অনেক শ্রোতা। চোখে মুখে কৌতূহল। তারা আপনার দিকে তাকিয়ে, অপেক্ষায়
যখন আপনি মঞ্চে উঠেন… ভাবুন তো, আপনি একটা গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হয়েছেন বক্তব্য রাখতে। মঞ্চে উঠে প্রথম কথাগুলোই আপনার শ্রোতাদের
একজন অংশগ্রহণকারীর চোখে দেখা এক ইতিহাসের পাতা বন্ধুগণ, আমি আজ যে বিষয়ে কথা বলতে এসেছি, তা শুধু ইতিহাসের একটি অধ্যায়
একজন শিক্ষকের হৃদয়ছোঁয়া বিদায় বার্তা প্রিয় ছাত্র-ছাত্রীগণ,আজকের এই মুহূর্তটি আবেগের, স্মৃতির, আর একধরনের শূন্যতারও। একটা দীর্ঘ পথচলার শেষ প্রান্তে এসে
লিখেছেন: রাসেল হাওলাদার, একজন শিক্ষক, সরকারি নাজিমউদ্দিন কলেজ। বিদ্যালয়ের আঙিনায় আজ যেন একটা অন্যরকম নীরবতা। প্রতিদিন যে কণ্ঠটি সকালে জাতীয়
লেখক: জাহিদ সবুর, একজন সরকারি কর্মকর্তা জীবনে কিছু মুহূর্ত থাকে, যেগুলো আনন্দ ও আবেগের এক অদ্ভুত মিশেল নিয়ে আসে। আজ